ধ্বনি পরিবর্তন

- বাংলা বাংলা ভাষা (ব্যাকরণ) | - | NCTB BOOK
6.3k
6.3k

একটি শব্দ উচ্চারণের ফলে যে পরিবর্তন আসে তাকে ধ্বনি পরিবর্তন বলে।

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

স্বরভক্তি
অভিশ্রুতি
ধ্বনি বিপর্যয়
সমীভবন
অন্তর্হতি
ব্যঞ্জনবিকৃতি
বিষমীভবন
ব্যঞ্জনচ্যুতি

অপিনিহিতি

2.3k
2.3k

অপিনিহিতি শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ হল – ( অপি-নি-√ধা-তি) অর্থাৎ শব্দের আগে বসা বা আগে স্থাপন । শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই 'ই' বা 'উ' যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি

যেমন: আজি>আইজ; সাধু>সাউধ; বাক্য>বাইক্য

অভিশ্রুতি

1.5k
1.5k

অভিশ্রুতি (Umlaut) : বিপর্যস্ত স্বরধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সাথে মিলে গেলে এবং তদনুসারে পরবর্তী স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটলে তাকে বলে অভিশ্রুতি। যেমন - করিয়া থেকে অপিনিহিতির ফলে ‘কইরিয়া’ কিংবা বিপর্যয়ের ফলে ‘কইরা’ থেকে অভিশ্রুতিজাত ‘করে’। এরূপ – শুনিয়া > শুনে, বলিয়া > বলে, হাটুয়া > হাউটা > হেটো, মাছুয়া > মেছো ইত্যাদি  

স্বরসঙ্গতি

830
830

স্বরসঙ্গতি (Vowel harmony) : একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন – দেশি > দিশি, বিলাতি > বিলিতি, মুলা > মুলো ইত্যাদি ।

  • প্রগত (Progressive) : আদিস্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে প্রগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন – মুলা > মুলো, শিকা > শিকে, তুলা > তুলো।
  • পরাগত (Regressive) : অন্ত্যস্বরের কারণে আদ্যস্বর পরিবর্তিত হলে পরাগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন- আখো > আখুয়া > এখো, দেশি > দিশি ৷

প্রগত স্বরসঙ্গতি

1k
1k

স্বরসঙ্গতি (Vowel harmony) : একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন – দেশি > দিশি, বিলাতি > বিলিতি, মুলা > মুলো ইত্যাদি ।

  • প্রগত (Progressive) : আদিস্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে প্রগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন – মুলা > মুলো, শিকা > শিকে, তুলা > তুলো।
  • পরাগত (Regressive) : অন্ত্যস্বরের কারণে আদ্যস্বর পরিবর্তিত হলে পরাগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন- আখো > আখুয়া > এখো, দেশি > দিশি ৷

পরাগত স্বরসঙ্গতি

1.8k
1.8k

স্বরসঙ্গতি (Vowel harmony) : একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন – দেশি > দিশি, বিলাতি > বিলিতি, মুলা > মুলো ইত্যাদি ।

  • প্রগত (Progressive) : আদিস্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে প্রগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন – মুলা > মুলো, শিকা > শিকে, তুলা > তুলো।
  • পরাগত (Regressive) : অন্ত্যস্বরের কারণে আদ্যস্বর পরিবর্তিত হলে পরাগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন- আখো > আখুয়া > এখো, দেশি > দিশি ৷

স্বরাগম

2.3k
2.3k

যত প্রকারের ধ্বনি পরিবর্তন বাংলা ভাষায় দেখা যায়, তার মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারা হলো স্বরের আগম বা স্বরাগম। স্বরাগম বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে এবং স্বরাগম তিন প্রকার হতে পারে। ১: আদি স্বরাগম, ২: মধ্য স্বরাগম ও ৩: অন্ত্য স্বরাগম।

স্বরাগমের সংজ্ঞা

শব্দের আদিতে, মধ্যে বা অন্তে একটি অতিরিক্ত

স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে স্বরাগম বা স্বরের

আগম বলা হয় ।

common.content_added_by

আদি স্বরাগম

981
981

আদি স্বরাগম (Prothesis) : উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা অন্য কোনো কারণে শব্দের আদিতে স্বরধ্বনি এলে তাকে বলে আদি স্বরাগম (Prothesis)। যেমন – স্কুল > ইস্কুল, স্টেশন > ইস্টিশন। এরূপ - আস্তাবল, আস্পর্ধা ।

মধ্য স্বরাগম (স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ )

1.9k
1.9k

মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি (Anaptyxis) : সময় সময় উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জন- ধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি আসে। একে বলা হয় মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি। যেমন-

  • অ – রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম, স্বপ্ন > স্বপন, হর্ষ > হরষ ইত্যাদি।
  • ই – প্রীতি > পিরীতি, ক্লিপ > কিলিপ, ফিল্ম > ফিলিম ইত্যাদি। 
  • উ – মুক্তা > মুকুতা, তুর্ক > তুরুক, ভ্র্ , ভুরু ইত্যাদি ।
  • এ- গ্রাম > গেরাম, প্রেক > পেরেক, স্রেফ > সেরেফ ইত্যাদি।
  • শ্লোক > শোলোক, মুরগ > মুরোগ > মোরগ ইত্যাদি।

অন্ত্য স্বরাগম

1k
1k

অন্ত্যস্বরাগম (Apothesis) : কোনো কোনো সময় শব্দের শেষে অতিরিক্ত স্বরধ্বনি আসে। এরূপ স্বরাগমকে বলা হয় অন্ত্যস্বরাগম। যেমন – দিশ্ > দিশা, পোখত্ > পোক্ত, বেঞ্চ, বেঞ্চি, সত্য > সত্যি ইত্যাদি ৷

স্বরলোপ

1.7k
1.7k

সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ : দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ। যেমন – বসতি > বতি, জানালা > জান্‌লা ইত্যাদি।

  • আদিস্বরলোপ (Aphesis) : যেমন – অলাবু > লাবু > লাউ, উদ্ধার > উধার > ধার ।
  • মধ্যস্বর লোপ (Syncope) : অগুরু > অগ্রু, সুবর্ণ > স্বর্ণ।
  • অন্ত্যস্বর লোপ (Apocope) : আশা > আশ, আজি > আজ, চারি > চার (বাংলা), সন্ধ্যা > সঞঝা > সাঁঝ। (স্বরলোপ বস্তুত স্বরাগমের বিপরীত প্রক্রিয়া।)

আদি স্বরলোপ

1.1k
1.1k

সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ : দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ। যেমন – বসতি > বতি, জানালা > জান্‌লা ইত্যাদি।

  • আদিস্বরলোপ (Aphesis) : যেমন – অলাবু > লাবু > লাউ, উদ্ধার > উধার > ধার ।
  • মধ্যস্বর লোপ (Syncope) : অগুরু > অগ্রু, সুবর্ণ > স্বর্ণ।
  • অন্ত্যস্বর লোপ (Apocope) : আশা > আশ, আজি > আজ, চারি > চার (বাংলা), সন্ধ্যা > সঞঝা > সাঁঝ। (স্বরলোপ বস্তুত স্বরাগমের বিপরীত প্রক্রিয়া।)

মধ্য স্বরলোপ

1k
1k

সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ : দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ। যেমন – বসতি > বতি, জানালা > জান্‌লা ইত্যাদি।

  • আদিস্বরলোপ (Aphesis) : যেমন – অলাবু > লাবু > লাউ, উদ্ধার > উধার > ধার ।
  • মধ্যস্বর লোপ (Syncope) : অগুরু > অগ্রু, সুবর্ণ > স্বর্ণ।
  • অন্ত্যস্বর লোপ (Apocope) : আশা > আশ, আজি > আজ, চারি > চার (বাংলা), সন্ধ্যা > সঞঝা > সাঁঝ। (স্বরলোপ বস্তুত স্বরাগমের বিপরীত প্রক্রিয়া।)

অন্ত্য স্বরলোপ

872
872

সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ : দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত্য বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ। যেমন – বসতি > বতি, জানালা > জান্‌লা ইত্যাদি।

  • আদিস্বরলোপ (Aphesis) : যেমন – অলাবু > লাবু > লাউ, উদ্ধার > উধার > ধার ।
  • মধ্যস্বর লোপ (Syncope) : অগুরু > অগ্রু, সুবর্ণ > স্বর্ণ।
  • অন্ত্যস্বর লোপ (Apocope) : আশা > আশ, আজি > আজ, চারি > চার (বাংলা), সন্ধ্যা > সঞঝা > সাঁঝ। (স্বরলোপ বস্তুত স্বরাগমের বিপরীত প্রক্রিয়া।)

নাসিক্যীভবন

651
651

নাসিক্যীভবন:

কোন নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি ক্ষীণ হতে হতে ক্রমশঃ লোপ পায় এবং তার রেশ স্বরূপ পূর্ববর্তী স্বরধ্বনিতে একটা অনুনাসিক অনুরণন যোগ হয় তবে সেই প্রক্রিয়াকে নাসিক্যীভবন বলে। যেমন –বন্ধ>বাঁধ,হংস>হাঁস,দ্ন্ত>দাঁত ইত্যাদি।

common.content_added_and_updated_by

ব্যঞ্জনাগম

1.8k
1.8k

 ব্যঞ্জনাগম :- শব্দ মধ্যে যখন ব্যঞ্জনধ্বনির আগমন ঘটে তখন সেই প্রক্রিয়াকে বলে ব্যঞ্জনাগম । ব্যঞ্জনাগম ও তিন প্রকার — (1) আদি, (2) মধ্য ও (3) অন্ত ব্যঞ্জনাগম

 (1) আদি ব্যঞ্জনাগম :- উজু > রুজু , ওঝা > রোজা , এখানে শব্দের আদিতে 'র' এর আগমন ঘটেছে । 

(2) মধ্য ব্যঞ্জনাগম :- অম্ল > অম্বল, বানর > বান্দর, পোড়ামুখী > পোড়ারমুখী প্রভৃতি । এখানে ব, দ, র ব্যঞ্জনধ্বনিগুলি শব্দের মধ্যে এসেছে ।

(3) অন্ত ব্যঞ্জনাগম :-  সীমা > সীমানা , ধনু > ধনুক, নানা > নানান - শব্দের শেষে 'না', 'ক', 'ন' বর্ণের আগমন ঘটে শব্দগুলিকে সরলীকরণ করা হয়েছে ।


 

common.content_added_by

ব্যঞ্জনলোপ

1.4k
1.4k

ব্যঞ্জনলোপ– উচ্চারণকালে শব্দের শুরুতে, মাঝে বা শেষে কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে ধ্বনি পরিবর্তনের এই নিয়মকে বলা হয় ব্যঞ্জনলোপ। আদি-ব্যঞ্জনলোপ- শব্দের আদিতে থাকা ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে আদি-ব্যঞ্জনলোপ বলা হয়। যেমন- স্ফটিক> ফটিক, স্ফূর্তি> ফুর্তি, স্থান> থান , শ্রাবণ> শাবন (শাওন) ইত্যাদি।

common.content_added_by

আদি-ব্যঞ্জনলোপ

628
628

আদি ব্যঞ্জনলোপ:

 শব্দের আদিতে অবস্থিত ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে আদি ব্যঞ্জনলোপ বলে। যেমন-স্থান>থান, শ্মশান>মশান, ট্রেন>টেন ইত্যাদি।

common.content_added_and_updated_by

মধ্য-ব্যঞ্জনলোপ

581
581

মধ্য ব্যঞ্জনলোপ:

শব্দের মাঝখানে অবস্থিত ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে মধ্য ব্যঞ্জনলোপ বলা হয়।যেমন-শৃগাল>শিআল>শিয়াল, রাধিকা>রাহিআ>রাহি>যাই।

common.content_added_and_updated_by

অন্ত্য-ব্যঞ্জনলোপ

628
628

অন্ত্য ব্যঞ্জনলোপ: 

শব্দের অন্তে অবস্থিত ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে অন্ত্যব্যঞ্জনলোপ বলে। যেমন-বধূ>বহু>ব‌উ,সখী>স‌ই,আম্র>আম ইত্যাদি।

common.content_added_and_updated_by

‘হ’ ধ্বনি লোপ

705
705

হ-কার লোপ : 

আধুনিক চলিত ভাষায় অনেক সময় দুই স্বরের মাঝামাঝি হ-কারের লোপ হয়। যেমন—পুরোহিত > পুরুত, গাহিল > গাইল, চাহে > চায়, সাধু > সাহু > সাউ, আরবি আল্লাহ্ > বাংলা আল্লা,ফারসি শাহ্> বাংলা শা ইত্যাদি।

common.content_added_and_updated_by

‘র’ ধ্বনি লোপ

576
576

র-কার লোপ : 

আধুনিক চলিত বাংলায় অনেক ক্ষেত্রে র-কার লোপ পায় এবং পরবর্তী ব্যঞ্জন দ্বিত্ব হয়। যেমন – তর্ক > তক্ক, করতে > কত্তে, মারল > মাল্ল, করলাম > কল্লাম ।

common.content_added_and_updated_by

সমাক্ষরলোপ

599
599

সমাক্ষরলোপ: 

কোন শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অথবা কাছাকাছি দুই বা ততোধিক সমধ্বনি থাকলে কখনো কখনো এদের এক বা একাধিক ধ্বনি লোপ পেতে দেখা যায় একে বলা হয় সমাক্ষরলোপ।যেমন-বড়দাদা>বড়দা,মেজদিদি>মেজদি ইত্যাদি।

common.content_added_and_updated_by

সমীভবন

1.1k
1.1k

সমীভবন (Assimilation) : শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্প-বিস্তর সমতা লাভ করে। এ ব্যাপারকে বলা হয় সমীভবন। যেমন – জন্ম > জন্ম, কাঁদনা > কান্না ইত্যাদি। ক. প্রগত (Progressive) সমীভবন : পূর্ব ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ধ্বনির পরিবর্তন ঘটে। অর্থাৎ পরবর্তী ধ্বনি পূর্ববর্তী ধ্বনির মতো হয়, একে বলে প্রগত সমীভবন। যেমন – চক্র > চক্ক, পৰ্ব্ব > পক্ক, পদ্ম > পদ্দ, লগ্ন > লগ্‌গ ইত্যাদি । খ. পরাগত (Regressive) সমীভবন : পরবর্তী ধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন হয়, একে বলে পরাগত সমীভবন। যেমন – তৎ + জন্য > তজ্জন্য, তৎ + হিত > তদ্ধিত, উৎ + মুখ > উন্মুখ ইত্যাদি ।

common.content_added_and_updated_by

বিষমীভবন

926
926

বিষমীভবন (Dissimilation) : দুটো সমবর্ণের একটির পরিবর্তনকে বিষমীভবন বলে। যেমন – শরীর > শরীল, লাল > নাল ইত্যাদি।

ধ্বনি বিপর্যয়

1.5k
1.5k

ধ্বনি বিপর্যয় : শব্দের মধ্যে দুটি ব্যঞ্জনের পরস্পর পরিবর্তন ঘটলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে। যেমন – ইংরেজি বাক্স > বাংলা বাস্ক, জাপানি রিক্সা > বাংলা রিস্কা ইত্যাদি। অনুরূপ – পিশাচ > পিচাশ, লাফ, ফাল।

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

শরীর -->শরীল
স্ত্রী --> ইস্তিরি
পিশাচ -->পিচাশ
গৃহিণী -->দিগ্রি
বড়া দাদা > বড়দা
কিছু > কিচ্ছু
পিশাচ > পিচাশ
মুক্তা > মুকুতা
বড় দাদা> বড়দা >
কিছু > কিচ্ছু
পিশাচ > পিচাশ
মুক্তা > মুকুতা
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion